শীত আসার আগে করণীয় এবং শীত সম্পর্কে জেনে নিন

প্রিয় পাঠক,আপনি কি শীত আসার আগে করণীয় কি কি এবং শীতকালে কি কি রোগ হয় সেসব সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন,তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।আমি এই পোস্টে শীত সম্পর্কে এবং শীত আসার আগে করণীয় কাজ সম্পর্কে তুলে ধরার চেষ্টা করব।আপনি পোস্টটি পড়তে থাকুন এতে আপনার মনে শীত সম্পর্কে যত প্রশ্ন রয়েছে আপনি ওইসব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।শীত আসার আগে করণীয়এছাড়াও আপনি শীত আসার আগে কি কি করণীয়,শীতে কি কি রোগ হয়,হাত পা ফাটা দূর করার উপায়,শীতের সময় কোন কোন সবজি পাওয়া যায়,শীতকালে শরীর গরম রাখার উপায়,এসব সম্পর্কে আপনি জানতে পারবেন।তাই মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ুন।

ভূমিকা

বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। ৬ ঋতুর মধ্যে একটি হচ্ছে শীত।শীতকালে প্রকৃতি সৌন্দর্য অনেক বেশি বেড়ে যায়।শীতকালে পিঠ পুলি এবং নতুন নতুন তরকারি পাওয়া যায় এজন্য শীতকে একটু বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়।শীত আমাদের সবার প্রিয় একটি ঋতু।এই শীত আসার সাথে সাথে আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়।এই সময় আমরা অনেক রকম অসুস্থ হয়ে যায়।শীত আসার আগে আমাদের কি করা প্রয়োজন সে সম্পর্কে আমরা বুঝতে পারি না।

তখন আমাদের শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।পিচ্চিদের অবস্থা আরো বেশি করুণ হয়ে যায়।তাই চলুন এবার শীত সম্পর্কে সবকিছু জেনে নেয় যাতে আমরা সুস্থ থেকে শীতের সৌন্দর্য পরিপূর্ণভাবে উপভোগ করতে পারি। শীত আসার পূর্বে দেখা যায় আমাদের ত্বকের রুক্ষতা শুরু হয়ে গেছে।এই রুক্ষতার জন্য অনেক বেশি খারাপ দেখায়।

ত্বকের যত্ন নেওয়া এবং আরো যাবতীয় যেসব প্রয়োজন সেসব সম্পর্কে আমরা এখন জানবো।তাই চলুন দেরি না করে আমরা শীত আসার আগে কি কি করণীয় সেসব সম্পর্কে জেনে নেয়।

শীত আসার আগে করণীয়

         আমাদের শীত আসার আগে যা যা করা উচিত সেগুলো হচ্ছে।


  • শীত আসার আগে থেকেই ক্রিম ব্যবহার করা শুরু করুন।এতে করে আপনার ত্বক নরম থাকবে এবং সুন্দর দেখাবে।
  • নিজের হাতের যত্ন নিন।আমরা ত্বকের যত্ন নিলেও হাত পায়ের যত্ন নেয় না।তখন আমাদের হাত-পা ফেটে যায় এজন্য আমাদের আগে থেকে সতর্ক থাকা দরকার।
  • গরম পানি দিয়ে গোসল করা থেকে বিরত থাকুন।গরম পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন যাতে ভিতরে গরম থাকে এবং ঠান্ডা না লাগে।
  • শীত আসার পূর্বে আপনার গত বছরের তুলে রাখা শীতের পোশাক বের করে ধুয়ে এবং রোদে দিন।যাতে শীত আসার সাথে সাথে সেগুলো সুন্দরভাবে পরতে পারেন।
  • শীত আসা শুরু থেকেই রাত্রে গরম কাপড় পরে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।শেষ রাতে ঠান্ডা লাগা শুরু হয় এতে করে আমাদের সর্দি জ্বর হতে পারে।
  • শীত আসার পূর্বে নিজের ঘরকে গুছিয়ে নেওয়া,যাতে শীতের যে ঠান্ডা বাতাস সেটা ঘরে ঢুকতে না পারে।
  • শীতের আসার পূর্বে প্রয়োজনীয় জিনিস যেমন হাত মোজা পা মোজা এসব কিনে নিন।

শীতকালে কি কি রোগ হয়

শীত আসার আগে অনেক রকমের রোগ হয়ে থাকে এবং অসুস্থ হয়ে যেতে হয় এজন্য এবার জানুন শীত আসার আগে সব রোগ হয় সেসব সম্পর্কে।
  • শীতকাল আসার সাথে সাথে আমাদের অসুস্থতার পরিমাণ বেড়ে যায়।এ সময় আমরা অনেকেই অসুস্থ হয়ে যাই।তাই চলুন আমরা জেনে নেই শীতকালে আমরা কি কি অসুস্থ হয় এবং সেগুলোর সমাধান কি।শীত আসার সাথে সাথেই আমাদের ঠান্ডা জড়িত যেই সব সমস্যাগুলো আছে সেগুলো হয়ে থাকে।যেমন জ্বর,সর্দি কাশি,গলা ব্যথা এরকম ইত্যাদি।এজন্য আমাদের শীতকালে শরীর গরম রাখার চেষ্টা করা এবং নিয়মিত চা খাওয়া যাতে করে শরীরে শরীরের ভিতরে গরম থাকে।
  • ডেঙ্গু হয়ে থাকে।আমাদের সতর্ক থাকা যে বাড়ির আশেপাশে যেন ময়লা আবর্জনা বা বাড়ির ভিতরে ময়লা আবর্জনা জমতে না পারে।সেখান থেকে মশা জন্ম নিয়ে আমাদের কামড়ানোর ফলে ডেঙ্গু হতে পারে।
  • শীত লেগে জ্বর আসার কারণে আমাদের ম্যালেরিয় হতে পারে এজন্য এগুলো বিষয়ে যত্নশীল হওয়া উচিত।
  • পাতলা পায়খানা হওয়ার সম্ভাবনা হয়ে থাকে।শীত আসার সাথে সাথে অখেয়ালেই আমাদের বুকে ঠান্ডা লেগে যায়।এজন্য সেই ঠান্ডা লাগা থেকে পাতলা পায়খানা হতে পারে।এজন্য সবসময় মোটা কাপড় পড়ে থাকার চেষ্টা করা।
  • বিশেষ করে ত্বকের যত্ন নেওয়া।এই সময় ত্বক ফেটে যায় তাই ত্বকের বিষয়ে বিশেষভাবে যত্নশীল হওয়া।
  • এলার্জির সমস্যা হতে পারে।যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা বিশেষ করে শীতকালে খুব বেশি সতর্ক থাকবে।শীতকালে এলার্জির পরিমাণ বেড়ে যায়।এজন্য সব সময় মাক্স বা এমন কিছু ব্যবহার করবে যে তাদের নাক কান ঢেকে থাকে।এতে করে আপনি অ্যালার্জি থেকে এবং শীতের যাবতীয় রোগ থেকে রক্ষা পাবেন।
  • যাদের অ্যাজমার সমস্যা রয়েছে তারা সতর্ক থাকবে।শীতকালে এজমার সমস্যা বেড়ে যায়।এজন্য মোটা কাপড় চোপড় পরে নিজেকে ঠান্ডা থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করবে।
  • চর্মরোগ হয়।শীতকালে শরীরের সব অঙ্গে প্রয়োজনীয় উপাদান না পৌছার কারণে চর্ম রোগের পরিমাণ বেড়ে যায়। এজন্য শরীরের যত্ন ঠিক ভাবে নেওয়া যাতে করে কোন অঙ্গে চর্মরোগ বা পচন জাতীয় কোন রোগ না হতে পারে।
  • হাঁপানি ও শ্বাসকষ্ট রোগ যাদের আছে তারা শীতকাল আসার আগে থেকেই সতর্ক হয়ে যাবেন।কারণ শীতকালের শ্বাসকষ্ট,হাঁপানি বেড়ে যায় এজন্য আপনারা এমন ভাবে থাকবেন যাতে আপনাদেরকে কোন রকমের শীত স্পর্শ করতে না পারে।যদি আপনাদের কোনভাবে শীত লেগে যায় তাহলে আপনাদের শ্বাসকষ্ট হাঁপানি বেড়ে যেতে পারে।যেটা আপনাদের জন্য ভীষণ কষ্টদায়ক।

শীতকালীন সবজির নাম

শীত আসার সাথে সাথে আমাদের প্রকৃতি ভরে ওঠে এবং শীতে হরেক রকমের সবজি পাওয়া যায়।যেগুলো খুব সুস্বাদু।সেগুলো খাওয়ার জন্য আমাদেরকে শীত আসার জন্য অপেক্ষা করা লাগে। শীত আসার পূর্বে আমাদের করণীয় বলতে আমরা বুঝি ত্বক,শরীরের যত্ন নেওয়া,কিন্তু আমাদের বোঝা উচিত শীত আসার করণীয় সমূহের মধ্যে এটাও রাখা জরুরি যে শীতকালীন সবজি খাওয়া যাতে করে আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। তাই চলুন আমরা শীতকালীন সবজির নাম সম্পর্কে জেনে নেয়।
  • ফুলকপি।
  • সিম।
  • কচু।
  • মটরশুটে।
  • পেঁয়াজের পাতা।
  • পেঁয়াজের ফুলকি।
  • গজর।
  • টমেটো।
  • মুলা।
  • বাঁধাকপি।
  • ধনিয়া।
  • পালং শাক।
এগুলো এমন সবজি যেগুলোতে অনেক পরিমাণে ভিটামিন এবং পুষ্টি রয়েছে এবং এগুলো খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করে।মটরশুটি,ফুলকপি,গাজর,টমেটো এগুলা আমাদের খুব পছন্দের সবজি।সালাদ খাওয়ার জন্য শীতে অনেক রকমের সবজি পাওয়া যায় এজন্য শীতকে সবজির মৌসুমের রাজা বলা হয়।

ঠোঁট ফাটা দূর করার উপায়

শীত আসার সাথে সাথেই এবং শীতকালে যে সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় সেটা হচ্ছে ঠোঁটফাটা এবং পা ফাটা,হাত ফাটা এরকম অনেক রকমের অঙ্গ ফাটা। আপনি শীত আগে ঠোঁটের যত্ন নিলে ঠোঁট ফাটবে না। তাই চলুন আমরা এবার কিভাবে এইসব ফাটা জাতীয় অঙ্গ নরম করা যায় সেসব সম্পর্কে জেনে নেয়।
আমরা প্রথমে জানবো ঠোঁট ফাটা দূর করার উপায়।ঠোট ফাটা দূর করার জন্য আপনি যেসব জিনিস ব্যবহার করবেন তা নিচে উল্লেখ করা হলো।
  1. অ্যালোভেরা এটা ঠোঁট ফাটা দূর করার জন্য এবং ঠোঁটকে নরম রাখার জন্য অনেক কার্যকরী একটি উপকরণ।
  2. মধু আপনি কিছু পরিমাণ মধু নিয়ে ঠোঁটের ওপর দিয়ে রাখতে পারেন।এতে করে আপনার ঠোঁট ফাটা দূর হবে এবং ঠোঁট নরম হবে।
  3. নারিকেল তেল।আপনি শুধু নারিকেল তেল দিতে পারেন অথবা নারিকেল তেল এবং এলোভেরা কে একসাথে করে ঠোঁটে দিয়ে রাখতে পারেন এতে করে আপনার ঠোঁট ফাটা দূর হয়ে যাবে।
  4. আপনি শশা চাকা চাকা করে কয়েক মিনিট ঠোঁটের উপর দিয়ে রাখতে পারেন।এতে করে আপনার ঠোঁট ফাটা দূর হবে এবং ঠোঁট নরম হবে।
  5. গ্রিন টি গ্রিন টি কয়েক মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই ব্যাগ আপনার ঠোঁটের উপর দিয়ে রাখলে গ্রিন টি এর মধ্যে যেসব ভিটামিন রয়েছে সেসব ঠোঁট ফাটা দূর করে ঠোঁটকে নরম করে তুলবে।
  6. গ্লিসারিন,অলিভ অয়েল আপনি ব্যবহার করলেও আপনার ঠোট ফাটা দূর হবে এবং নরম হবে।আপনি পুরা শরীরে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন এবং অলিভ অয়েল তেলও ব্যবহার করতে পারেন।এই দুইটা শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী।

হাত পা ফাটা দূর করার উপায়

শীতকালে অনেকগুলো বড় বড় সমস্যা রয়েছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে হাত পা ফাটা যেটা আপনাকে ভদ্র সমাজের দৃষ্টিকটু হিসেবে তুলে ধরে। সীত আসার আগে যেসব করণীয় সেসবের মধ্যে মধ্যে একটি হচ্ছে পায়ের যত্ন নেওয়া। আপনি ঠিকমতো যত্ন নিলে পা ফাটবে না।তারপরও যদি পা ফাটে সেক্ষেত্রে নিচে পা ফাটা দূর করার উপায় বলা হলো।
  • শীত আসার সাথে সাথে আমাদের শরীর রুক্ষ হতে শুরু করে এজন্য আমাদের উচিত শীত আসার সাথে সাথে এবং শীত আসার আগে থেকে হাত-পায়ে ক্রিম ব্যবহার করা।এতে করে হাত পা ফাটা থেকে বিরত থাকবে।
  • মধু ঠোঁট ফাটা দূর করার সাথে সাথে পা ফাটা এবং হাত ফাটা দূর করতেও সাহায্য করে। এক্ষেত্রে ব্যবহার করার নিয়ম হচ্ছে গরম পানিতে মধু মিশিয়ে সেখানে হাত-পা কিছু সময় ডুবে রাখুন।এতে করে আপনি খুব তাড়াতাড়ি ফল পাবেন।
  • কাদামাটি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন।ধুলা এবং কাদামাটি শীতকালে অনেক বেশি ক্ষতিকর।গরমের তুলনায় শীতকালে ধুলাবালির জন্য শরীরে আর্দ্রতা ভাব বেশি হয়।
  • হাত এবং পা ফাটা দূর করারউপায় হিসাবে আপনি নিয়মিত অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করতে পারেন।এতে করে হাত-পা নরম থাকবে।অলিভ অয়েল তেলে অনেক পরিমাণে ভিটামিন থাকে।
  • এলোভেরা ব্যবহার করতে পারেন।আপনার হাত পায়ে যে অংশগুলো ফেটে গেছে সেখানে অ্যালোভেরা দিয়ে কিছুক্ষণ রাখুন তাতে করে আপনার সে ফাঁকা অংশ ভালো হয়ে যাবে।
  • মেরিল এবং ভ্যাসলিন ব্যবহার করুন।মেরিল এবং ভ্যাসলিন আপনার শরীরের অঙ্গ সতেজ রাখতে সাহায্য করবে।এজন্য মেরিল এবং ভ্যাসলিন নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে শরীরের অঙ্গ ফাটে না।

শীতকালে শরীর গরম রাখার উপায়

শীতকাল আসার সাথে সাথে আমাদের শরীরের গরমের পরিমাণ কমে যায় এবং ঠান্ডার পরিমাণ বেড়ে যায়।যার ফলে আমরা খুব বেশি অসুস্থ হয়ে যায়। আমাদের সারাবছরই ব্যায়াম করা দরকার তবে শীত আসারআগে একটু বেশি ব্যায়াম করা দরকার। তাই আমরা আমাদের শরীরকে যত বেশি গরম রাখবো আমরা তত কম অসুস্থ হবো।তাই চলুন আমরা শরীরে কে গরম রাখার উপায় সম্পর্কে জেনে নেই।
  • শরীরকে গরম রাখার সবচেয়ে উত্তম উপায় হচ্ছে মোটা কাপড় পরা এবং উলের কাপড় পরা যেগুলো আপনার শরীরকে গরম রাখবে।
  • সকাল বিকাল নিয়ম করে চা খাওয়া।চা আপনার শরীরের ভিতরে গেলে আপনার শরীরের অঙ্গ গুলোকে গরম রাখবে।এতে করে আপনি জ্বর সর্দি ঠান্ডা লাগা থেকে বেঁচে থাকতে পারবেন।
  • গরম পানি খাওয়ার অভ্যাস করা।গরম পানি ও আপনাকে চায়ের মত উপকৃত করবে।
  • নিয়মিত মধু এবং কালোজিরা খাওয়া।মধু এবং কালোজিরা আপনার শরীরকে ভিটামিন দিবে এবং শরীরকে গরম রাখতে সহায়তা করবে।
  • দুধ এবং ডিম খাওয়া।নিয়মিত দুধ,ডিম খাওয়ার পরে ফলে আপনার শরীরের অঙ্গ গুলো গরম থাকবে এবং আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন পাবেন।
  • সকাল এবং বিকাল বেলা হাটাহাটি করা।আপনি হাঁটাহাঁটি করার ফলে আপনার শরীর প্রফুল্ল থাকবে এবং আপনার পুরো শরীর গরম থাকবে। এতে করে আপনি অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা খুব কমে যাবে।
গরম রাখার আরেকটি উপায় হচ্ছে
  • আগুনের তাপ গ্রহণ করা আপনি কিছু সময় আগুনের তাপ গ্রহণ করুন।এতে করে আপনার শরীরের অঙ্গ গরম থাকবে।

শেষ কথা

শীত যেমন আমাদের জন্য খুব আনন্দের এবং কষ্টেরও বটে। শীত আসার সাথে সাথে আমাদের একটি বিষয় লক্ষ্য রাখা জরুরী যে,আমাদের আশেপাশে যেসব সুবিধা বঞ্চিত লোক রয়েছে এবং যাদের শীতের কাপড় কেনার সামর্থ্য নাই তাদেরকে আমাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সাহায্য করা যাতে করে তারাও থেকে রক্ষা পায়।

আপনার আশেপাশের সবাইকে এ বিষয়ে বলা যাতে সবাই সবার পাশে দাঁড়ায় এবং অসহায় মানুষদের সাহায্য করে।এ পোস্ট যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু মহল এবং আত্মীয় স্বজনদের মাঝে শেয়ার করুন যাতে করে তারাও শীতকে উপভোগ করতে পারে এবং শীতের যাবতীয় সমস্যা থেকে বেঁচে থাকতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

AZ TEC MAX নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url